মজার ছলে ভবিষ্যতের জন্য কোডিং
আমাদের লক্ষ্য
আমরা পরবর্তী প্রজন্মের উজ্জ্বল ভবিষ্যত তৈরী করছি আই.টি শিক্ষার মাধ্যমে
পরবর্তী প্রজন্মকে আই.টি. শিক্ষায় চমৎকার দক্ষতা নিয়ে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে টাইমডোর একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমরা এই প্রজন্মকে সাহায্য করতে চাই, যাতে তারা ডিজিটাল প্রযুক্তির ভোক্তা থেকে পরবর্তী মহান উদ্ভাবকে রুপান্তরিত হয়।
আমরা আমাদের শিক্ষার্থীদের পরবর্তী প্রভাবশালী প্রযুক্তিগত উদ্ভাবক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সাহায্য করার লক্ষ্য নিয়ে আগাচ্ছি, ডিজিটাল লিটারেসি শিক্ষার মাধ্যমে, আমাদের শিক্ষার্থীরা তাদের সমাজে ও চারপাশে সর্বদা ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। অন্যভাবে বলতে গেলে, শুধুমাত্র ভবিষ্যতের প্রযুক্তিগত অগ্রদূত গড়ে তোলাই আমাদের একমত্র লক্ষ্য নয়, বরং আমরা চাই পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি উত্তম সমাজ গড়ে তুলতে।
আমাদের উদ্দেশ্য
আমরা ভোক্তা হতে উদ্ভাবকে রুপান্তরিত করি
কার্যক্রম
সামাজিক কল্যানের জন্য সিএসআর কোডিং
সমাজে ইতিবাচক ভূমিকায় অবদান রাখতে আমরা ১০০০ এর ও বেশি সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের প্রোগ্রামিং শিক্ষা দিয়েছি, একশজন চমৎকার সেচ্ছাসেবক দ্বারা। এই কার্যক্রম বাতসরিকভাবে চলবে সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে কোন বিশেষ শর্ত ছাড়া কোডিং সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে।
কার্যক্রম
কোডিং প্রতিযোগিতা
আমরা প্রতি বছর একটি আন্তর্জাতিক কোডিং প্রতিযোগিতার আয়োজন করি শিক্ষার্থীদের প্রোগ্রামিং স্কিল ঝালাই করার জন্য এবং বিশ্বের সবখান থেকে অসাধারন সব শিক্ষার্থীদের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে। ১০০০ এর ও বেশি শিক্ষার্থী এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে এবং বিজেতাদের অনেক আকর্ষনীয় সব পুরস্কার দেয়া হয়েছে।
বিশাল একশন ভলেন্টিয়ার কোডিং ওয়ার্কশপ
বেশিরভাগ শিশুই ফান -বেসড IT শিক্ষার জন্য পটেনশিয়াল
আমাদের কোম্পানীর পটভূমি
আমাদের যাত্রা শুরু হয় একটি সফটয়্যার হাউস কোম্পানী হিসেবে, আই.টি. কোম্পানী হিসেবে ১০ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে আমাদের অনেকগুলো বড় প্রজেক্ট হ্যান্ডেলিং করার, যেমন- ওয়েবসাইট, মোবাইল এপ, সফটয়্যার এবং কোম্পানীর অভ্যন্তরীন সিসটেম ডেভেলপ থেকে শুরু করে কমিক কালারিং। জাপান, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া এবং মালয়শিয়ার ক্লায়েন্টদের আস্থা নিয়ে, এখন আমাদের লক্ষ্য- দক্ষ ও অঙ্গিকারবদ্ধ প্রোগ্রামারদের সাহায্যে ক্লায়েন্টদের পূর্ন সন্তুষ্টি। আমরা জানি প্রোগ্রামিং স্কিল কিভাবে আমাদের জগতকে রাতারাতী পরিবর্তন করতে পারে এবং তরুন প্রজন্মকে প্রোগ্রামিং শেখানোর লক্ষ্যকে আরো প্রসারিত করতে আমাদের যাত্রা শুরু এক উন্নত প্রজন্মের লক্ষ্যে, আর এভাবেই টাইমডোর একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়।
আমাদের টিম পরিচিতি।
ইউতাকা টোকুনাগা
কো-ফাউন্ডার এবং টাইমডোর প্রধান নির্বাহী (সি.ই.ও)
মিঃ ইউতাকা জাপান থেকে ইন্দোনেশিয়ায় ২০১৪ সালে আসেন এবং টাইমডোর আইটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন।
সেই সময় ইইন্টারনেটের গতি অনেক মন্তর ছিলো এবং খুব বেশি ওয়েবসাইট ও মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার হতো না, কিন্তু সময়ের সাথে সাথে পরবর্তীতে ৫ বছরে ইন্দোনেশিয়া ডিজিটালাইজ হতে থাকে নাটকীয়ভাবে।
অনলাইন কেনাকাটা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়, খাবার ডেলিভারি অনেকটাই অনলাইন নির্ভর হয়ে যায়, শিক্ষা এবং চিকিৎসা ও ডিজিটাল হতে থাকে।
আমাদের, পিটি. টাইমডোর আইটি কোম্পানি লক্ষ্য হচ্ছে, ইন্দোনেশিয়ার প্রথম সারির আইটি কোম্পানি হওয়া যাতে আমরা আইটি শিক্ষা, সিস্টেমের উন্নয়ন করতে পারি বিভিন্ন ডিজাইনের দ্বারা এবং ডিজিটালাইজেশনের দ্বারা সকলকে সহযোগিতা করতে পারি।
সেতিয়ো পুরওয়ানিংসিহ, এম.এস.সি
কোফাউন্ডার এবং হেড অফ একাডেমি
মিস তিও’র প্রায় ৫ বছরের অধিক শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা রয়েছে নেদারল্যান্ড যাওয়ার আগে, তিনি নেদারল্যান্ড গিয়েছিলেন সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম আদান-প্রদান করার জন্য।
নেদারল্যান্ডসে তিনি খুব কাছ থেকে স্টিভ জবস স্কুলের পাঠ্যক্রম দেখে ছিলেন, তিনি দেখেছেন ২১ শতকের বাচ্চারা কিভাবে জটিল সমস্যা গুলো সমাধান করেন এবং টিম ওয়ার্ক করেন ডিজিটাল শিক্ষার মাধ্যমে।
জ্ঞানের পরিধি আরো বৃদ্ধির জন্য তিনি পুনরায় পড়াশোনা শুরু করেন প্রযুক্তি ও সমাজ বিজ্ঞানে বৃস্টল ইউনিভার্সিটি, ইউকে তে।
শিক্ষার প্রতি প্রচন্ড ভালোবাসা থেকে, তিনি তার সকল শিক্ষার অভিজ্ঞতা, প্রযুক্তিগত জ্ঞান, ডিজিটাল শিক্ষার মাধ্যমে ইন্দোনেশিয়াতে তুলে ধরার জন্য তিনি সর্বদা প্রস্তুত রয়েছেন৷
ফেরদি আরহামি
কোফাউন্ডার এবং হেড অফ টেকনোলজি
তরুণ বয়স থেকেই মি. ফেরদি রয়েছে শিক্ষা নিয়ে উচ্চ আকাঙ্ক্ষা ও প্রচন্ড অধ্যবসায়।
৩ থেকে ১৬ বছরের বাচ্চাদের সাথে তার জ্ঞানের পরিধি শেয়ার করার পন্থা গুলোই প্রমাণ করে যে, তিনি শিক্ষকতা পেশাকে কতটা পছন্দ করেন।
তার রয়েছে রোবটিক্স ও প্রোগ্রামিংয়ে বিশেষ দক্ষতা,
তিনি লেগো মিডিয়ার সাথে এই বিষয় গুলোতে স্পেশালিষ্ট।
তিনি বর্তমানে হেড অফ টেকনোলজি এবং অদম্য প্রোগ্রামার হিসেবে টাইমডোর ইন্দোনেশিয়াতে কর্মরত রয়েছেন।
তার সর্বদা লক্ষ্যই হচ্ছে প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে বেষ্ট কোয়ালিটির শিক্ষার প্রসার করা এবং তিনি সবসময় জাতির উন্নয়নে ক্ষুদার্ত থাকেন।